বৃহস্পতিবারের এ নির্বাচনে ৬৫০টি আসনের হাউজ অব কমন্স নির্বাচনে ৫৩৩টি আসনেরই প্রতিনিধি নির্বাচন করবেন ইংল্যান্ডের জনগণ। বাকি আসনগুলোর ৫৯টিতে স্কটল্যান্ড, ৪০টিতে ওয়েলস ও ১৮টিতে নর্দার্ন আয়ারল্যান্ডের প্রতিনিধিরা নির্বাচিত হবেন।
তাই শেষ দিনের প্রচারণায় প্রার্থীদের বেশ গলদঘর্ম হতে হয়। প্রধান তিন দলের শীর্ষ নেতাই চষে বেড়িয়েছেন দেশের একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে।
বিভিন্ন সংস্থার প্রদত্ত তথ্যমতে, ৩৩ দশমিক ৩ শতাংশ জনপ্রিয়তা নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টি। আর ৩২ দশমিক ৯ শতাংশ জনপ্রিয়তা নিয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরুনের নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন দলের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছে এড মিলিব্যান্ডের নেতৃত্বাধীন লেবার পার্টি।
এছাড়া ১৪ শতাংশ জনপ্রিয়তা নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে নাইজেল ফারাজের ইউকে ইন্ডিপেন্ডেন্স পার্টি (ইউকিপ)। আর ৯ দশমিক ৪ শতাংশ জনপ্রিয়তা নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি।
সর্বশেষ ২০১০ সালের নির্বাচনে ডেভিড ক্যামরুনের নেতৃত্বাধীন কনজারভেটিভ পার্টি ৩০৭ আসনে জয় পেয়ে সরকার গঠন করে। অন্যদিকে, ২৫৮ আসন নিয়ে এড মিলিব্যান্ডের নেতৃত্বে প্রধান বিরোধী দল গঠন করে লেবার পার্টি।