সুন্দরবনের কাছে রামপালে কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে সিপিবি-বাসদের লংমার্চ আর টিআইবির দাবিকে প্রতিমন্ত্রী দেখেন তথ্যের ঘাটতি হিসেবে। তিনি বলেন, আমরা আমাদের পাওয়ার প্ল্যান্টে যাচ্ছি। পুনঃব্যবহারযোগ্য শক্তির আকারটাও বড় করছি। সোলারে বড় বড় প্ল্যান্টের মধ্যে চলে গেছি। উইং পাওয়ারে আমরা ব্যাপকভাবে চেষ্টা করছি। সরকার বলছে, দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা এখন প্রায় ১৩ হাজার মেগাওয়াট। এরপরও বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, আরো দুই তিন বছর লেগে যাবে বিদ্যুৎ বিভ্রাট দুর করতে। ঢাকা ডিপিডিসি ও পিডিসি এলাকায় আমরা একটা ব্যাপক পরিকল্পনা নিয়েছি। ট্রান্সফর্মারগুলো ও সাবস্টেশনগুলোকে আন্ডারগ্রাউন্ডে নিয়ে যাওয়ার জন্য। প্রতিমন্ত্রী জানান, এলএনজি আমদানী হবে, কয়লার সঙ্গে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতেও জোর দেয়া হচ্ছে। আর স্পেনের একটি কোম্পানির কর্মীরা বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে চলে এলেও সারাদেশেই বিদেশি নাগরিকরা কাজ করছে।