জানা গেছে, সোহাগ মোল্লা আসছে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থীদের কাছে নিজেকে এনএসআই’র কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে তাদের পক্ষে রিপোর্ট দেওয়ার কথা বলে টাকা হাতিয়ে নেয়। বিষয়টি এক পর্যায়ে একটি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার গোচরে আসলে তারা নজরদারি করে আজ হতেনাতে ধরে ফেলে। ঘটনার সময় ওই কর্মকর্তা পরিচয়দানকারী প্রতারক সোহাগ বারইখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী এইচ.এম মুরাদ হোসেনের নিকট থেকে নগদ টাকা গ্রহন করছিলেন।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রাশেদুল আলম বলেন, পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে প্রতারক সোহাগ এক পর্যায়ে নিজেকে হিউম্যান রাইটস প্রটেকশন ফাউন্ডেশনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী হিসেবে পরিচয় দেন। এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে। সোহাগ ও তার এই নারীসহকর্মী নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের আব্দুর রহিম বাচ্চু, জিউধরা ইউনিয়নের জাহাঙ্গীর আলম বাদশা, বহরবুনিয়া ইউনিয়নের ফজলুর রহমান হাওলাদারসহ অনেক সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থীর নিকট থেকে হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। দলের উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের কাছে এই প্রার্থীদের বিষয়ে ভলো রিপোর্ট দেওয়ার কথা বলে টাকা নিয়েছে বলে ভূক্তভোগীরা জানান।